সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল রহস্য – সান্ডা
“সান্ডার তেল খাইছেন?” — এই এক প্রশ্নে আপনি হয়তো হেসে ফেলেছেন। তবে কিছুদিন আগেও আপনি যেমন সান্ডার নামই শুনেননি, আজ হয়তো আপনি সেটা গুগল করে দেখেছেন! কেন?
বাংলাদেশে এমন কিছু বিষয় হঠাৎ ভাইরাল হয়ে পড়ে যেগুলো আগে কেউ কল্পনাও করেনি। তেমনই একটি বিষয় হচ্ছে সান্ডা নামক এক প্রাণী এবং সেটি থেকে তৈরি হওয়া সান্ডার তেল। সোশ্যাল মিডিয়ায় হাজার হাজার পোস্ট, ভিডিও আর রিল ঘুরছে—সবাই বলছে সান্ডার তেলের নাকি অসাধারণ উপকারিতা! অনেকে হাসছেন, অনেকে কৌতূহলী, আবার কেউ কেউ সত্যিই কিনে ফেলছেন এই তেল।
কিন্তু প্রশ্ন হলো:
✔️ সান্ডা কি?
✔️ এটা কি সত্যিই কোনো গোপন শক্তির উৎস, নাকি নিছক ব্যবসায়িক গিমিক?
✔️ সান্ডার তেল কি কাজ করে?
✔️ সান্ডা খাওয়া কি হালাল?
✔️ আর সত্যিই কি এটা কোনো অলৌকিক ওষুধ?
এই লেখায় আমরা জানব সান্ডার প্রকৃতি, ব্যবহার, ধর্মীয় অবস্থান ও বাজারে এর জনপ্রিয়তার কারণ, সেইসঙ্গে ভাঙব কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা।
আরো পড়ুন: বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন .কাজ করা খুব সোজা
সান্ডা কি?
সান্ডা হলো একটি মরুভূমি অঞ্চলের সরীসৃপ প্রাণী। ইংরেজিতে একে বলা হয় Uromastyx বা spiny-tailed lizard। দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, কিন্তু এটা গুইসাপ নয়। এটি সাধারণত পাকিস্তান, ইরান, আফগানিস্তান ও ভারতের পশ্চিমাঞ্চলে বেশি দেখা যায়। মরুভূমি বা শুকনো, পাথুরে এলাকায় এরা বাস করে।
সান্ডা প্রাণীটি সাধারণত ভয়ংকর কিছু না। বরং এটি বেশ নিরীহ, উদ্ভিদভোজী এবং সহজে কাউকে আক্রমণ করে না। সান্ডার গায়ের চামড়া খসখসে এবং লেজটি দেখতে কাঁটার মতো মোটা, যার জন্য অনেক সময় ভয়ংকর মনে হতে পারে।
সান্ডা প্রাণী: নিরীহ নাকি রহস্যময়?
যারা এই প্রাণীকে বাস্তবে দেখেননি, তারা মনে করেন এটা বুঝি সাপের মতো ভয়ংকর কিছু। বাস্তবতা একদম ভিন্ন।
আরও পড়ুন
সাধারণত সান্ডা দিনে সক্রিয় থাকে এবং রোদে গা গরম করে। এরা গর্ত খুঁড়ে বাসা বানায় এবং রাতে সেই গর্তেই বিশ্রাম নেয়। মানুষের প্রতি এদের কোনো আগ্রহ নেই, এবং বিপদের সময় পালিয়ে যাওয়াই এদের অভ্যাস।
➡️ তাই যারা মনে করেন সান্ডা প্রাণী খুব ভয়ংকর, তারা ভুল জানেন। এটি সাধারণত হুমকি নয়।
আরো পড়ুন: ক্রেডিট কার্ড ছাড়া কিস্তিতে মোবাইল কেনার সুযোগ দিচ্ছে বাংলালিংক
সান্ডা কি খায়?
অনেকের কৌতূহল, “সান্ডা কি খায়?”
সাধারণত আমরা সরীসৃপ বললে ভাবি, পোকা-মাকড় কিংবা ছোট প্রাণী খায়। কিন্তু সান্ডা একটু আলাদা।
এই প্রাণীটি প্রধানত নিরামিষভোজী। এরা খায়—
- পাতা
- ঘাস
- শাকসবজি
- ফুল
- মাঝে মাঝে শুকনো বীজ
তবে ক্ষুধা বা পরিবেশগত চাপের কারণে এটি মাঝেমধ্যে পোকা-মাকড়ও খেয়ে থাকে। তবুও এটি কোনো রক্তচোষা বা হিংস্র প্রাণী নয়।
সান্ডা আর গুইসাপ কি এক?
বাংলাদেশে গুইসাপ একটি পরিচিত নাম। অনেকেই প্রথম দেখাতে সান্ডা আর গুইসাপকে একই প্রাণী ভেবে নেন। যদিও তারা দেখতে অনেকটা একরকম, প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা।
বৈশিষ্ট্য | সান্ডা | গুইসাপ |
---|---|---|
বৈজ্ঞানিক নাম | Uromastyx | Varanus salvator |
বাসস্থান | শুষ্ক, মরুভূমি অঞ্চল | নদী, খাল, জলাশয়ের আশেপাশে |
খাদ্যাভ্যাস | উদ্ভিদভোজী | মাংসাশী |
লেজ | ছোট ও মোটা, কাঁটার মতো | লম্বা ও চওড়া |
➡️ তাই এক কথায়: সান্ডা আর গুইসাপ এক নয়, গুইসাপ অনেকটা ভয়ংকর হলেও সান্ডা মোটামুটি নিরাপদ।


সান্ডা ছবি: দেখতে কেমন?
অনেকেই গুগলে সার্চ করেন: “সান্ডা ছবি”। কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়ানো ছবিগুলো হয় ফিল্টারযুক্ত, না হয় মিথ্যা।
বাস্তব সান্ডা দেখতে কেমন?
- মোটা গা
- বাদামি বা ধূসর রঙের চামড়া
- কাঁটার মতো লেজ
- গায়ের উপর আঁকাবাঁকা রেখা
- গড় দৈর্ঘ্য: ৩০–৪০ সেমি
আপনি চাইলে “Uromastyx lizard real image” লিখে Google-এ ছবি দেখতে পারেন।
সান্ডার তেল: গুজব না বাস্তব?
সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয় হলো — সান্ডার তেল।
লোকমুখে প্রচলিত, এই তেল নাকি “পুরুষের গোপন শক্তির গোপন চাবিকাঠি”!
কেউ বলছে, একবার ব্যবহারেই নাকি জীবন বদলে যাবে।
আবার কেউ বলছে — “সব ভুয়া, শুধু ব্যবসা!”
তো, সত্যটা কী? প্রিয় পাঠক প্রশ্নটা আপনার কাছেই রইলো, কমেন্টে জানাবেন-
সান্ডার তেল কীভাবে তৈরি হয়?
সাধারণত মরুভূমি অঞ্চলে সান্ডা নামক প্রাণীকে মেরে তার শরীর থেকে চর্বি সংগ্রহ করা হয়, তারপর তা গরম করে তেল আকারে তৈরি করা হয়। অনেক সময় এই তেলে বিভিন্ন ভেষজ উপাদানও মেশানো হয়।
এই তেলকে সাধারণত স্থানীয় আয়ুর্বেদিক দোকান, হাকিমি চেম্বার বা অনলাইন স্টোরে বিক্রি করা হয়।
আরও পড়ুন : এক্স মানে কি গুগল? না জানলে জেনে নিন
সান্ডার তেল এর কাজ কি?
লোককথা ও প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, সান্ডার তেল এর কাজ নিম্নরূপ:
- পুরুষের যৌন দুর্বলতা দূর করা
- শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি
- লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে দৃঢ়তা আনা
- শীতলতা কাটিয়ে উত্তেজনা বাড়ানো
- স্ট্যামিনা উন্নত করা
এই তেলের প্রচার মূলত এ দিকেই ঘোরে — “পুরুষের শক্তির গোপন ওষুধ”।
সান্ডার তেল কি কাজ করে?
এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।
অনেকেই বলছেন, তারা সান্ডার তেল ব্যবহার করে উপকার পেয়েছেন। কিন্তু কেউই সুনির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দিতে পারেন না।
ডাক্তার ও বিশেষজ্ঞদের মতে:
- এই তেলের কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণা নেই
- এটি শরীরে জ্বালা-পোড়া, অ্যালার্জি এমনকি ত্বকের ক্ষতি করতে পারে
- দীর্ঘমেয়াদে নিয়মিত ব্যবহারে বিপদ হতে পারে
তাই বলা যায়:
➡️ সান্ডার তেল কি কাজ করে? — অনেকটাই মনস্তাত্ত্বিক এবং প্রত্যাশার উপর নির্ভরশীল।
সান্ডার তেলের উপকারিতা কি?
যদি কেউ খুব নিয়ন্ত্রিত ও সতর্কভাবে বাহ্যিকভাবে এই তেল ব্যবহার করেন, তাহলে নিচের কিছু সম্ভাব্য উপকার পাওয়া যেতে পারে বলে বিশ্বাস করা হয়:
- লিঙ্গে ম্যাসাজ করলে রক্ত চলাচল কিছুটা বাড়তে পারে
- গরম জাতীয় উপাদান থাকার কারণে সাময়িক উত্তেজনা হতে পারে
- কিছু হোমিওপ্যাথিক মিশ্রণে এটি থাকলে ফল মিলতেও পারে
তবে এগুলো ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয় এবং নিশ্চিত কোনো প্রমাণ নেই।
সান্ডার তেল এর ব্যবহারের নিয়ম
সান্ডার তেল এর ব্যবহারের নিয়ম সাধারণত প্যাকেটের গায়ে বা হাকিমের পরামর্শে দেওয়া হয়। তবে সাধারণ নিয়ম হলো:
- দিনে ১–২ বার শুধু বাহ্যিকভাবে ম্যাসাজ
- ব্যবহারের আগে লিঙ্গ ধুয়ে পরিষ্কার করা
- ৫–১০ মিনিট হালকা ম্যাসাজ করে তেল লাগানো
- এরপর ধুয়ে ফেলা, বিশেষ করে সহবাসের আগে
- কোনো ক্ষত বা জ্বালাপোড়া হলে সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করা
আরও পড়ুন : 143 মানে কি? না জানলে জেনে নিন
সান্ডার তেল ব্যবহারের নিয়ম – সতর্কতা জরুরি
এই তেল ব্যবহারে কিছু ঝুঁকিও থাকে:
- যদি খাঁটি না হয়, তাহলে ত্বকে চর্মরোগ হতে পারে
- অরিজিনাল না হলে প্রতারণার শিকার হবেন
- অতিরিক্ত ব্যবহার করলে জ্বালা-পোড়া হতে পারে
- প্রেগনেন্সি চলাকালে স্ত্রী সঙ্গীর দেহে লাগলে ক্ষতি হতে পারে
➡️ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করা অনুচিত।
সান্ডার তেল কোথায় পাওয়া যায়?
বর্তমানে বাংলাদেশে সান্ডার তেল কোথায় পাওয়া যায় – এই প্রশ্নে সবচেয়ে বেশি উত্তর পাওয়া যায় নিচের উৎসগুলোতে:
- আয়ুর্বেদিক বা ইউনানী ওষুধের দোকান
- পুরান ঢাকার হাকিমি চেম্বার
- ফেসবুক পেইজ ও অনলাইন দোকান
- বড় মার্কেটের হেলথ কেয়ারের দোকান
- এবং, সবচেয়ে জনপ্রিয়: Daraz
সান্ডার তেল Daraz – আসল না নকল?
Daraz-এ আপনি লিখে সার্চ করলেই অনেক সান্ডার তেল পাবেন। তবে:
- অনেক পণ্যে “Original Pakistani Sandha Oil” লেখা থাকে
- কিন্তু প্রমাণ থাকে না
- কিছু ভুয়া ব্র্যান্ডও দাম বাড়িয়ে বিক্রি করে
তাই কেনার আগে অবশ্যই রেটিং, রিভিউ ও বিক্রেতার বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করুন।


সান্ডার তেল দাম – সস্তা নাকি চড়া?
সান্ডার তেল দাম নির্ভর করে উৎস, ব্র্যান্ড ও ভলিউমের উপর। সাধারণত দেখা যায়:
ভলিউম | দাম (প্রায়) | উৎস |
---|---|---|
১০ মি.লি. | ২৮০–৪৫০ টাকা | দেশি বাজার |
২০ মি.লি. | ৫০০–৮০০ টাকা | Daraz, Facebook |
৫০ মি.লি. | ৯০০–১৫০০ টাকা | হাকিমি দোকান |
➡️ তবে খেয়াল রাখতে হবে, দাম বেশি মানেই পণ্য খাঁটি—এমন নয়।
সান্ডা খাওয়া কি হালাল নাকি হারাম?
বাংলাদেশসহ মুসলিমপ্রধান অনেক দেশে একটা প্রশ্ন এখন অনেকের মনে ঘুরছে:
“সান্ডা খাওয়া কি হালাল নাকি হারাম?”
এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে আমাদের বুঝতে হবে ইসলাম ধর্মে কোন কোন প্রাণী হালাল আর কোনগুলো হারাম।
➡️ ইসলামে সাধারণভাবে বলা হয়েছে,
যে প্রাণী আপদমস্তক অপবিত্র, মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, বিষাক্ত বা নাপাক—তা হারাম।
✅ ইসলামিক ব্যাখ্যা অনুসারে
বিভিন্ন হাদিস ও ফিকহ অনুযায়ী, সান্ডা প্রাণীটি গুইসাপ জাতীয়, যা সম্পর্কে ভিন্ন ভিন্ন মত পাওয়া যায়:
- হাদিসে এসেছে, রাসূল (সা.) সান্ডা খাননি, তবে খাওয়া হারামও বলেননি।
- কিছু সাহাবি (রা.) সান্ডা খেয়েছেন, আবার কেউ বিরত থেকেছেন।
✔️ সহীহ মুসলিম ও সহীহ বুখারীতে এমন কিছু হাদিস রয়েছে যেখানে সাহাবিদের কেউ সান্ডা খাচ্ছেন, আর নবী (সা.) শুধু তা গ্রহণ না করে চুপ ছিলেন।
✔️ তাই ফিকহ মতে, সান্ডা খাওয়া মাকরুহ হতে পারে, তবে সরাসরি হারাম বলা হয় না।
তাহলে সান্ডা খাওয়া কি হালাল?
এই বিষয়ে মতভেদ রয়েছে:
মতামত | ব্যাখ্যা |
---|---|
হালাল | কিছু আলেম বলেন, যেহেতু স্পষ্ট নিষেধ নেই, তাই এটি হালাল হতে পারে |
মাকরুহ | কেউ কেউ বলেন, অপছন্দনীয় হলেও হারাম নয় |
হারাম | কিছু আলেম বলেন, এটি গুইসাপজাতীয়, অপবিত্র, তাই খাওয়া ঠিক নয় |
✔️ সতর্ক অবস্থান — না খাওয়াই উত্তম। ইসলামে সন্দেহজনক বস্তু থেকে বিরত থাকতে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।
সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা — বাস্তবতা নাকি প্রচলিত মিথ?
গ্রামের কিছু হাকিম ও আয়ুর্বেদ চিকিৎসক বলেন, সান্ডার মাংস খাওয়া পুরুষের শক্তি বৃদ্ধি করে, যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। তবে এটা কতটা সত্য?
✔️ প্রচলিত দাবি:
- সান্ডার মাংস নাকি উত্তেজনা বৃদ্ধি করে
- দুর্বলতা দূর করে
- শরীর গরম রাখে
- হাড় ও পেশি শক্তিশালী করে
✅ বাস্তবতা:
- বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই
- অনেক সময় এটি থেকে অ্যামোনিয়া জাতীয় বিষক্রিয়া হতে পারে
- কাঁচা বা ভালোভাবে রান্না না করলে চর্মরোগ ও হজম সমস্যা দেখা দিতে পারে
➡️ তাই সান্ডা খাওয়ার উপকারিতা এখনো পুরোটাই লোককথা ও বিশ্বাস নির্ভর। এর পেছনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের তেমন সমর্থন নেই।
আরও পড়ুন : ২০২৫ সালে যে ৭টি বিষয় মেনে চললে পাবেন সফলতা
চূড়ান্ত উপসংহার: আসলে কী শিখলাম আমরা?
সান্ডা নামক প্রাণী নিয়ে আমাদের চারপাশে যত গল্প, তত সত্যতা নেই।
এটি একটি প্রাকৃতিক সরীসৃপ, যা দেখতে গুইসাপের মতো হলেও আসলে আলাদা।
সান্ডার তেল নিয়ে অনেক দাবি থাকলেও বৈজ্ঞানিকভাবে তার কার্যকারিতা আজও অস্পষ্ট।
যদিও কিছু মানুষ ব্যবহার করে উপকারের কথা বলেন, তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকিও আছে।
আর সান্ডা খাওয়া নিয়ে ইসলামিক দৃষ্টিকোণেও রয়েছে মতভেদ।
✅ পাঠকের প্রতি একটি ব্যক্তিগত বার্তা
বন্ধুরা,
ইন্টারনেটে ভাইরাল হওয়া প্রতিটি জিনিসকে সত্য ধরে নেয়া আমাদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।
সান্ডা হোক বা সান্ডার তেল, কোনোকিছুই যাচাই ছাড়া গ্রহণ করা উচিত নয়।
➡️ আপনার স্বাস্থ্য, ধর্মীয় বিশ্বাস, এবং নিজের বিবেচনা—এই তিনটিকে আগে গুরুত্ব দিন।
✅ শেষ কথা
আজকে আমরা জানলাম:
- সান্ডা কি
- এটি গুইসাপ নয়
- সান্ডা তেল কীভাবে তৈরি হয়, কী কাজ করে
- এটি কোথায় পাওয়া যায়, কত দাম
- সান্ডা খাওয়া হালাল না হারাম, আর কী বলছে ইসলাম
✔️ আপনি যদি এই লেখাটি পড়ে কিছু শিখে থাকেন, তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
➡️ আপনি কি কখনো সান্ডার তেল ব্যবহার করেছেন?
➡️ আপনার অভিজ্ঞতা নিচে কমেন্টে জানাতে পারেন।