প্রাণীজগতের এক অদ্ভুত সদস্য হলো ‘ফিজি মারমেইড’, যা অর্ধেক বানর অর্ধেক মাছ এর মতো দেখতে। এই অদ্ভুত প্রাণীটির দেহাবশেষ পাওয়ার পর থেকেই নড়েচড়ে বসেছেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনের মেধাবী বিজ্ঞনীরা। এই প্রাণীটির প্রথম অস্তিত্বের সন্ধান পান আমেরিকান নাবিকরা এবং তারা এটিকে জাপান থেকে ইন্ডিয়ানাতে নিয়ে যান। তারপর তিনি ১৯০৬ সালে ক্লার্ক কাউন্টি হিস্টোরিক্যাল সোসাইটিতে সেই অবশিষ্টাংশগুলি দান করেছিলেন
গবেষণা চলছে
বর্তমানে নর্দান কেনটাকি ইউনিভার্সিটি (NKU) এই রহস্যময় প্রাণীটি নিয়ে গবেষণা করছে। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি বিভাগের গবেষক আর শিক্ষার্থীরা প্রাণীটি নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। রেডিওলজিক সায়েন্সের অধ্যাপক ডক্টর জোসেফ ক্রেসের মতে, তাদের উদ্দেশ্য হল দেহাবশেষের কোনও রকম ক্ষতি না করে যতটা সম্ভব তথ্য খুঁজে বের করা। এক্স-রে দিয়ে এই গবেষণা করা হচ্ছে
অদ্ভুত প্রাণীর অস্তিত্ব
এই অদ্ভুত প্রাণীটির অস্তিত্ব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা এখনও অনেক কিছু জানতে চাই। এই প্রাণীটির দেহাবশেষ নিয়ে পরীক্ষা চালানো হচ্ছে এবং যতবারই পরীক্ষা চালানো হচ্ছে ততবারই বেরিয়ে আসছে নতুন নতুন তথ্য। আমাদের এখনও জানা বাকি পৃথিবীতে এর অস্তিত্ব সর্বপ্রথম কোথায় ছিল
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের কোন জেলা কোন পণ্য নিয়ে পরিচিত- জেনে নিন
অর্ধেক বানর অর্ধেক মাছ- এই অদ্ভুত প্রাণীটি সম্পর্কে জানতে নড়েচড়ে বসেছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরাও। এই প্রাণীটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে আমরা অপেক্ষা করছি আরও গবেষণা ফলাফলের জন্য
1 thought on “অর্ধেক বানর অর্ধেক মাছ- চলছে গবেষণা”