বিশ্ব সহানুভূতি দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের মধ্যে সহানুভূতি বাড়ানো এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়ার মানসিকতা গড়ে তোলা। এই দিনটি পালন করে মানুষের মধ্যে সহানুভূতি এবং সহযোগিতার ভাবনা বাড়ানো হয়। এটি মানুষের মধ্যে একটি সহানুভূতিশীল সমাজ গড়ে তোলার জন্য একটি প্রচেষ্টা।
বিশ্ব সহানুভূতি দিবস প্রথম পালন করা হয়েছিল ২০১০ সালে বিশ্ব সহানুভূতি আন্দোলন দ্বারা। এই আন্দোলনটি শুরু হয়েছিল ১৯৯৭ সালে জাপানের টোকিওতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে। সেই সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে ১৯৯৮ সালে আরেকটি সম্মেলন পালন করা হবে এবং তার ফলে গঠন হয়েছিল ‘বিশ্ব সহানুভূতি আন্দোলন’ নামে একটি সংগঠন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, মানুষ একটু ভালো ব্যবহার পেলে, একটু উৎসাহ পেলে অনেক ভালো কাজ করতে পারে, অনেক বড় বাধা অতিক্রম করতে পারে। সহানুভূতির ফলে সহজেই মানুষ জয় করতে পারে মানুষের মন। দয়া-মায়ার বিষয়টি মূলত একটি ভাবনা, একটি অনুভূতি এবং একটি বিশ্বাস, যা মূলত অপরের ভালোর সঙ্গে সম্পর্কিত। আর নির্দয় হওয়া মানে অসহিষ্ণু মতবাদ, অপরের ভালো সম্পর্কে উদাসীন। দয়ালু বা সহানুভূতিশীল বেশি হলে মানুষের আয়ুও বাড়ে।
আরও পড়ুন: অর্ধেক বানর অর্ধেক মাছ- চলছে গবেষণা
তাই, আমাদের সবার জন্য এই বিশ্ব সহানুভূতি দিবস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনটি আমাদের সহানুভূতি এবং সহযোগিতার ভাবনা বাড়ানোর জন্য একটি সুযোগ দেয়। এটি আমাদের সমাজে একটি সহানুভূতিশীল মানসিকতা গড়ে তোলার জন্য একটি প্রচেষ্টা। এই দিনটি আমাদের সমাজে সহানুভূতি এবং সহযোগিতার ভাবনা বাড়ানোর জন্য একটি সুযোগ দেয়। এটি আমাদের সমাজে একটি সহানুভূতিশীল মানসিকতা গড়ে তোলার জন্য একটি প্রচেষ্টা।
1 thought on “আজ দয়া করার দিন- জানেন কেন এই দিন পালন করা হয়?”