শ্রমিকের অধিকার হরণের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন নিষেধাজ্ঞার হুমকি দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, যারা শ্রমিকদের হুমকি-ধামকি দেবে, ভয় দেখাবে, শ্রম ইউনিয়নের নেতা, শ্রম অধিকারের পক্ষে কাজ করা ব্যক্তি এবং শ্রম সংগঠনের উপর আক্রমণ করবে – তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা এবং ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়া হবে ।
এই নীতি অনুযায়ী, শ্রমিকদের অধিকার লঙ্ঘন করা বা তাদের বিরুদ্ধে অবরোধ সৃষ্টি করা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হতে পারে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলো অন্যান্য দেশের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বন্ধ করা, ভিসা প্রদান বন্ধ করা এবং অন্যান্য আর্থিক বা রাজনৈতিক সংস্থাগুলোর সাথে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করা পর্যন্ত হতে পারে ।
এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশি শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্দেশনা ও নিষেধাজ্ঞার প্রভাব প্রত্যাশিত। এই নির্দেশনা ও নিষেধাজ্ঞাগুলো শ্রমিকদের অধিকার সংরক্ষণে সহায়তা করবে এবং শ্রমিকদের বিরুদ্ধে অবরোধ সৃষ্টি করা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কার্যকর নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে ।
আরও পড়ুন: সংলাপ ছাড়া নির্বাচনে গেলে নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে: জিএম কাদের
যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন নির্দেশনা বাংলাদেশের শ্রম আইন ও শ্রমিকদের অধিকার সংরক্ষণে একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে পারে। এটি শ্রমিকদের অধিকার সংরক্ষণে একটি বড় হাতিয়ার হতে পারে এবং শ্রমিকদের বিরুদ্ধে অবরোধ সৃষ্টি করা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কার্যকর নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।
এই নির্দেশনা ও নিষেধাজ্ঞাগুলো শ্রমিকের অধিকার সংরক্ষণে একটি বড় হাতিয়ার হতে পারে এবং শ্রমিকদের বিরুদ্ধে অবরোধ সৃষ্টি করা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কার্যকর নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।
2 thoughts on “শ্রমিকের অধিকার হরণের কথা বলে নিষেধাজ্ঞার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের”