ব্ল্যাকমেইল হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে প্রথমে ব্ল্যাকমেইল কি সেটি জানা প্রয়োজন। ব্ল্যাকমেইল হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কেউ অন্যকে নিজের কোন কাজ করতে বাধা দেয় বা কোন কাজ করতে বাধা দেয়ার হিসাব করে টাকা বা অন্য কোন কিছু চাই।
আরও পড়ুন: টিকটককে হারাম ঘোষণা করে ফতোয়া
ব্ল্যাকমেইল করা একটি অপরাধ এবং এর জন্য আইন কঠোর ব্যবহৃত হয়। ব্ল্যাকমেইল হলে করণীয় হল পুলিশ বা অন্য কোন কারণে আইনশৃঙ্খলার মাধ্যমে ব্ল্যাকমেইলারকে আইনত প্রতিবন্ধী করা। ব্ল্যাকমেইলারকে আইনত প্রতিবন্ধী করার জন্য ব্ল্যাকমেইলার বিরুদ্ধে আইনত অভিযোগ করতে হবে।
এছাড়াও ব্ল্যাকমেইলারকে আইনত প্রতিবন্ধী করার জন্য ব্ল্যাকমেইলার বিরুদ্ধে আইনত কার্যবিধি চালু করতে হবে। ব্ল্যাকমেইলারকে আইনত প্রতিবন্ধী করার জন্য ব্ল্যাকমেইলার বিরুদ্ধে আইনত কার্যবিধি চালু করার জন্য আইনজীবী বা আইনজীবী দলের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
ইন্টারনেটে আপনার ছবি দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করা হলে করণীয় হল পুলিশে অভিযোগ করা। ব্ল্যাকমেইল একটি অপরাধ এবং এর জন্য আইন কঠোর ব্যবহৃত হয়। ব্ল্যাকমেইল করা হলে ব্যক্তি পুলিশে অভিযোগ করতে পারেন এবং আইনশৃঙ্খলা অনুসারে আইনত শাস্তি দেওয়া হয়। আপনি যদি ব্ল্যাকমেইল এর শিকার হন, তবে নিম্ন লিখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করুনঃ
- – শুরুতেই যে কথাটি মনে রাখবেন সেটি হচ্ছে- আপনি অপরাধী নন, ভিকটিম। ইটস নট ইয়োর ফল্ট। মাথা উঁচু রাখুন। আপনার অতীতকে আপনি পেছনে ফেলে এসেছেন, সেটাকে খুঁচিয়ে বের করে কোন কাপুরুষ বর্বর যদি ফায়দা লুটতে চায় সেটা আপনার দোষ না।
- – দেশের প্রচলিত আইন সম্পূর্ণরূপে আপনার পক্ষে। আইনটি দেখুন – ICT (Amendment) Act-2013।
- – যখন বুঝতে পারবেন আপনি ব্ল্যাকমেইল-এর শিকার হচ্ছেন, ভয় না পেয়ে কাছের মানুষজনের সহায়তা নিন। প্রয়োজনে পরিবারকে জানান।
- – ব্ল্যাকমেইল করা হলে ব্যক্তি পুলিশে অভিযোগ করতে পারেন এবং আইনশৃঙ্খলা অনুসারে আইনত শাস্তি দেওয়া হয়।
এছাড়াও, আপনি ইন্টারনেটে আপনার ছবি দেওয়ার আগে সতর্ক থাকতে হবেন। আপনি কখনওই কারো সাথে ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না এবং আপনার ছবি কোন অশ্লীল বা অপব্যবহারযোগ্য না হওয়া উচিত। আপনি যদি কোন অপব্যবহারযোগ্য ছবি দেখেন তবে সেটি রিপোর্ট করুন এবং সেটি সম্পর্কে আপনার পরিচিত করে দিন। সবচেয়ে বড় কথা হল আপনার সচেতনতাই পারে আপনাকে রক্ষা করতে পারে।
1 thought on “ইন্টারনেটে আপনার ছবি দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করলে করণীয় কি”