ছাত্র অবস্থায় ইনকাম? অনেকেই ভাবে—টিউশন করি, খরচ উঠায়… ব্যস! কিন্তু, বন্ধুরা, এভাবে তো জীবন চলে না! সময় বদলেছে, আর এখন ছাত্র অবস্থায় শুধু খরচ মেটানো না, বরং স্মার্টভাবে ইনকামের পাশাপাশি স্কিল গড়ার টাইম এটা। কারণ, আজ যেই সময় তুমি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে সময় উড়িয়ে দাও—সেই সময়টাই তোমাকে মাসে ৫০ হাজার টাকারও বেশি বা একটা হ্যান্ডসাম ফিগার ইনকামের পথ তৈরী করে দিতে পারে।
এই আর্টিকেলটা কোনো কপি-পেস্ট আইডিয়া না। বরং রিয়েল লাইফ থেকে নেয়া এবং সত্যিকারের এমন ৭টা ইনকাম আইডিয়া নিয়ে কথা বলবো, যেটা স্টুডেন্টদের জন্য একদম পারফেক্ট। শুধু টাকা নয়, ব্র্যান্ড, স্কিল আর ভবিষ্যতের জন্য পজিশন তৈরি—সব আছে এখানে।
আরো পড়ুন: বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন .কাজ করা খুব সোজা
ছাত্র অবস্থায় ইনকামের ৭টি সহজ উপায়
চলুন ধাপে ধাপে স্টুডেন্ট অবস্থায় ইনকামে ৭টা ইনকাম আইডিয়া জেনে নিই-
1️⃣ টিউশন বা পার্টটাইম জব – সময় বাঁচিয়ে আয়
টিউশন শুনলেই অনেকেই ভাবে—দিনরাত বই নিয়ে বসে থাকা লাগে। আসলে ব্যাপারটা এতটা কষ্টের না। এখন তো অনলাইনেও টিউশন পাওয়া যায়, হোয়াটসঅ্যাপ বা Zoom দিয়েই ক্লাস নেয়া হয়।
ধরো, তুমি ২টা টিউশন করতেছো। প্রতিটা থেকে যদি মাসে ৪০০০ টাকা পাও, তাহলে তো ৮০০০ টাকা ইনকাম হইছে! আর সময়ও খরচ হইলো দিনে মাত্র ২-৩ ঘণ্টা।
❓টিপস দেই:
সব সময় টিউশন দিয়ে কাটায় দিও না। দিনে ২ ঘণ্টা পড়াও, বাকি সময়টুকু নিজের কিছু শেখার বা নিজের ছোট কিছু শুরু করার কাজে দাও। কারণ এখন তুমি শুধু ছাত্র না, তোমার ভেতর আছে ভবিষ্যতের উদ্যোক্তা/প্রফেশনালও!
❓টাকা তুলবা কেমনে?
বেশিরভাগ অভিভাবক এখন নিজেরাই বলে, “বিকাশ নাম্বার দেন।” তাই সহজে টাকা চলে আসে বিকাশ বা নগদে। একদম ঝামেলা ছাড়াই।

2️⃣ স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং
তুমি কি টাইপ করতে পারো? Canva বা CapCut দিয়ে ডিজাইন বা ভিডিও কাটাকাটি করতে পারো?
বা এমনও হতে পারে, তুমি একটু গুছিয়ে লিখতে পারো?
তাহলে একদম এখনই শুরু করতে পারো ফ্রিল্যান্সিং!
আরও পড়ুন
এই কাজগুলা করতে অফিস লাগবে না, বস দরকার নাই—শুধু একটা মোবাইল বা ল্যাপটপ থাকলেই শুরু করা যায়।
❓কোথায় কাজ পাবে?
- Fiverr (তুমি যা জানো, সেটার প্রোফাইল বানিয়ে বসে থাকো)
- Upwork (ক্লায়েন্টদের কাজের জন্য বিড করো)
- Facebook গ্রুপ (বাংলাদেশি বা বিদেশি অনেক ক্লায়েন্ট এখানে থাকে)
❓শুরু কিভাবে করবে?
- YouTube-এ গিয়ে তোমার পছন্দের কাজ শিখে ফেলো
- নিজের কাজগুলো দিয়ে একটা প্র্যাকটিস প্রোফাইল বানাও
- তারপর Fiverr বা Facebook-এ ক্লায়েন্ট খুঁজো
✔️ টিপস:
আগে ২-১ টা ফ্রি বা কম দামে কাজ করলেও সমস্যা নাই। কারণ শুরুতে রিভিউ দরকার, টাকা না।
❓টাকা তুলতে চাইলে কী করবা?
Fiverr বা Upwork-এর টাকা আসে Payoneer-এ।
Payoneer থেকে আবার সহজেই তোমার বিকাশ/নগদ বা ব্যাংক একাউন্টে নিয়ে আসতে পারো।
একবার শুরু করলে বুঝবা, এইটা কতটা মজার!
আরও পড়ুন: মোবাইল দিয়ে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম: বিকাশ, নগদ বা রকেটে পেমেন্ট
3️⃣ কানেক্টর হও – মানুষকে মেলাও, নিজে আয় করো
তুমি কি এমন বন্ধু, যাকে সবাই বলে—”ভাই, কারে কোচিং করাবো?”, “বোন, কোনো ভালো গ্রাফিক ডিজাইনার চেনো?”
তাহলে তুমি অলরেডি কানেক্টর!
মানে, তুমি দুজন মানুষকে একসাথে করে দাও—যেমন একজন খোঁজে কোচ, আরেকজন কোচিং সেন্টার চালায়। তুমি ওদের কানেক্ট করে দিলেই কমিশন তোমার পকেটে!
➡️ বুঝো সহজ করে:
তুমি কাউকে একটা কোর্স করতে বললা, কোর্সের দাম ১৫,০০০ টাকা।
তুমি যদি ১০% কমিশন পাও, তাহলে ১৫০০ টাকা একবারেই হাতের মুঠোয়!
❓তুমি কাদের কানেক্ট করতে পারো?
- IELTS কোচিং
- অনলাইন কোর্স
- টিউশন স্যার
- ফ্রিল্যান্সার
- ওয়েবসাইট ডিজাইনার
- এমনকি জামা-কাপড়ের পাইকারি দোকান!
❓কোথায় খুঁজবা ক্লায়েন্ট?
তোমার WhatsApp/Facebook ফ্রেন্ডলিস্টই হচ্ছে খনি!
তাদের দরকার কী, খেয়াল রাখো—আর নিজের চিনা লোকের সাথে মিলিয়ে দাও।
❓টাকা পাবে কিভাবে?
কমিশন তো সোজাই!
যেই জায়গায় বা মানুষের সাথে কানেক্ট করলা, তাকে আগে থেকেই বলো—“ভাই, আমি আপনাকে ক্লায়েন্ট দিবো, কিন্তু কমিশন লাগবে।”
তারপর বিকাশে টাকা নাও, মজা করে খরচ করো!
4️⃣ রাইটার হও — বড় ভাই-আপুদের জন্য কনটেন্ট লিখে ইনকাম করো
লিখতে ভালোবাসো? স্ট্যাটাস, ক্যাপশন বা ছোট গল্পে মাথায় যদি মজার আইডিয়া আসে—তাহলে এটা দিয়ে আয় করো!
এখন অনেক প্রফেশনাল মানুষ (মানে যাদের চাকরি-বাকরি বা বিজনেস আছে) তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য লেখক খোঁজে। কারণ তারা ব্যস্ত, কিন্তু পোস্ট তো দিতেই হয়!
তুমি সেখানে হেল্প করতে পারো—তাদের হয়ে Facebook বা LinkedIn পোস্ট লেখে দাও।
❓তারা কী চায়?
- ক্যারিয়ার বা মোটিভেশনাল পোস্ট
- বিজনেসের প্রোডাক্ট নিয়ে লেখা
- প্রফেশনাল টোনে ৩-৪ লাইনের ক্যাপশন
❓তোমার কী দরকার?
- সুন্দরভাবে লেখার অভ্যাস
- একটু গুছিয়ে ভাব প্রকাশ করতে পারা
- ক্লায়েন্টের কথা বুঝে সেইভাবে লেখা
❓আয় কেমন হয়?
প্রতি পোস্ট ২০০–৫০০ টাকা সহজেই পাওয়া যায়।
ধরো ১ দিনে ১টা করে লেখো, ২০ দিন কাজ করলে = ৬০০০–১০,০০০ টাকা ইনকাম!
❓ক্লায়েন্ট কই পাবো?
- Facebook মার্কেটপ্লেস বা প্রফেশনাল গ্রুপ
- LinkedIn-এ নিজেই ছোট ছোট লেখা দাও, সেখানে DM আসবে
- পুরাতন ক্লাস স্যার/আপুদের ইনবক্সে বলো: “আপনার সোশ্যাল পোস্টে আমি হেল্প করতে পারি”
❓টাকা তুলবা কিভাবে?
বেশিরভাগ ক্লায়েন্ট বিকাশেই পেমেন্ট করে দেয়। চাইলে ব্যাংকেও নিতে পারো।
এই কাজটা খুব কঠিন কিছু না, বরং একটু মাইন্ডফুলনেস দরকার।
তুমি যেহেতু ছাত্র, তাই অন্যের হয়ে সুন্দরভাবে ভাবনা তুলে ধরার অভ্যাস তোমার দারুণ কাজে লাগবে!
আরো পড়ুন: কিভাবে ফেসবুকে প্রতিদিন $500 আয় করা যায় – বাস্তব অভিজ্ঞতা ও সহজ কৌশল
5️⃣ ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিডিও এডিটিং বা কনটেন্ট হেল্প — সাপোর্ট করো, টাকা ইনকাম করো
TikTok, YouTube বা Instagram-এ যারা ভিডিও বানায়, তারা শুধু ক্যামেরার সামনে থাকে—কিন্তু পেছনের কাজ? ওগুলো করার মতো সময় তাদের অনেকেরই থাকে না।
তাদের ভিডিও কাটাকাটি, মিউজিক লাগানো, ভালো ক্যাপশন লেখা, থাম্বনেইল বানানো—এই সব কাজ তুমি যদি পারো, তাহলে ভাইবা আপুদের পাশে দাঁড়িয়ে তুমি নিজেই মাসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারো।
➡️ তুমি যদি এইসব জানো:
- CapCut, VN, InShot বা Premiere Pro দিয়ে ভিডিও কাটাকাটি
- Canva বা Pixellab দিয়ে থাম্বনেইল বানানো
- কনটেন্ট প্ল্যান বানানো (মানে, কীভাবে কি দিবে)
তাহলে তুমি রেডি!
➡️ একটা ছোট রিয়েল প্ল্যান শোনো:
তুমি Instagram-এর ১ জন ইনফ্লুয়েন্সারের জন্য সপ্তাহে ৩টা ভিডিও এডিট করলে… প্রতি ভিডিও যদি ৫০০ টাকা দাও, তাহলে ৩টা × ৪ সপ্তাহ = ৬০০০ টাকা শুধু এক জন থেকে!
তুমি চাইলে ২–৩ জন ক্লায়েন্ট নিলে মাসে ১৫,০০০+ ইনকাম করা একদম সম্ভব!
❓তারা কই পাবো?
- TikTok, Instagram বা Facebook-এ যাদের ফলোয়ার বেশি, কিন্তু ভিডিও কোয়ালিটি কম — ইনবক্সে গিয়ে হেল্প অফার করো
- ছোট ইউটিউবারদের বলো, “আমি চাইলে আপনার ভিডিও এডিট করে দিতে পারি, চাইলে ১টা ট্রাই করাই”
- Local influencer গ্রুপ বা page-এ পোস্ট দাও
❓টাকা কেমনে নেবে?
ওরা সবাই বিকাশেই দিবে। প্রথমে একটু কম রেটে কাজ করো, পরে রেগুলার হলেই দাম বাড়াও। এবং রেফারেন্সও পাবে।
➡️ এক লাইনেই বলি:
তুমি যদি সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট বোঝো, আর ভিডিও/গ্রাফিক্সে আগ্রহ থাকে—তাহলে এইটা তোমার জন্য গোল্ডমাইন ইনকামের রাস্তা!
6️⃣ ব্লগিং – লিখে লিখেই আয়
তুমি কি এমন একজন যে মাঝে মাঝে নিজের মাথায় আসা আইডিয়া বা অনুভূতিগুলো কোথাও লিখে রাখতে চাও? ফেসবুকে মাঝেমাঝে কিছু লিখলে সবাই “Nice post” কমেন্ট দেয়? তাহলে, শুনো — এটা দিয়েই শুরু করতে পারো ব্লগিং।
ব্লগিং মানে কি জানো? নিজের একটা ছোট ওয়েবসাইট বা পেজ, যেখানে তুমি যেকোনো টপিক নিয়ে লিখবে — আর সেই লেখা পড়ে যদি অনেক মানুষ আসে, তাহলে তুমি ইনকাম করবা!
❓লিখবে কী নিয়ে?
যা তুমি জানো বা যেটা নিয়ে আগ্রহ — সেটা হলেই হয়। যেমন:
- ছাত্র অবস্থায় ইনকাম কিভাবে করা যায়
- মোবাইল ফোন রিভিউ
- পরীক্ষার প্রস্তুতির টিপস
- ইসলামিক লেখা বা কবিতা
- খেলার খবর, ট্রেন্ডিং বিষয়
❓লাভ কী?
- নিজের ভাবনা শেয়ার করা যায়
- গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করা যায়
- লেখালেখির অভ্যাস তৈরি হয়
- ভবিষ্যতে নিজের ব্র্যান্ড বানানো যায়
❓কিভাবে শুরু করো?
- Blogger.com বা WordPress.com গিয়ে একদম ফ্রি ব্লগ বানিয়ে ফেলো
- নিজের নামে বা পছন্দের নামে একটা সাইট বানাও
- তারপর যেটা ভালো লাগে, সেটা নিয়ে লিখতে শুরু করো
- লেখাগুলো গুগলের জন্য SEO করে লিখো (YouTube-এ “SEO for beginners” লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবে!)
❓টাকা আসবে কোথা থেকে?
যখন তোমার ব্লগে প্রতিদিন অনেক ভিজিটর আসবে, তখন গুগল AdSense তোমাকে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য টাকা দিবে।
মানে, তুমি কিছু লিখলা, মানুষ পড়লো, আর সেই সময় বিজ্ঞাপন দেখে গুগল তোমাকে টাকা দিলো। সহজ ভাষায় — ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আয়।
➡️ আরও ইনকামের উপায়
- Affiliate লিংক ব্যবহার করে
- কেউ যদি তোমার সাইটে প্রোডাক্ট কেনে, তুমি কমিশন পাবে
- স্পনসর পোস্ট দিয়েও ইনকাম করা যায়
❓টাকা তুলবে কিভাবে?
AdSense টাকা Payoneer-এ পাঠাবে। সেখান থেকে আবার বিকাশ বা ব্যাংকে চলে আসবে। একবার শুরু করলে পুরো সিস্টেম নিজে নিজেই বুঝে যাবে।
➡️ এক কথায়:
তুমি যদি লিখতে পারো, শিখতে চাও আর একটু ধৈর্য রাখো — তাহলে ব্লগিং তোমার ছাত্রজীবনের সেরা ইনকাম আইডিয়া হতে পারে।
আরো পড়ুন: Divi Theme Free Download—এক ক্লিকেই
7️⃣ ড্রপশিপিং – প্রোডাক্ট ছাড়া প্রোডাক্ট বিক্রি করো
তুশুনলে অবাক লাগতে পারে — কিন্তু এখন এমন একটা ব্যবসা আছে, যেটা করতে নিজের কোনো মাল নাই, দোকান নাই, এমনকি ডেলিভারিও তোমার করতে হবে না।
তুমি শুধু অর্ডার নিবে, বাকি সব করবে অন্যরা। আর তুমি পাবে লাভ! এটাকেই বলে ড্রপশিপিং।
❓এইটা কিভাবে কাজ করে?
- ধরো তুমি ফেসবুকে একটা সুন্দর ব্যাগ বা গ্যাজেটের ছবি পোস্ট করলে
- কেউ অর্ডার করলো
- তুমি সেই অর্ডারটা মূল প্রোডাক্ট মালিককে পাঠিয়ে দিলে
- প্রোডাক্ট মালিক প্রোডাক্ট ডেলিভারি করলো
- প্রোডাক্ট বিক্রি হল ১৫০০ টাকায়, প্রোডাক্টের দাম ১২০০ — বাকি তোমার লাভ ৩০০ টাকা!
❓কী বিক্রি করতে পারো?
- মেয়েদের স্কিনকেয়ার
- মোবাইল এক্সেসরিজ
- টি-শার্ট, হিজাব, কসমেটিকস
- ছোট গ্যাজেট
- ইসলামিক প্রোডাক্ট (পবিত্রতা, ক্যালেন্ডার, আতর)
❓শুরু করার জন্য কী লাগবে?
- ১টা Facebook Page
- কিছু প্রোডাক্টের ছবি (মালিকদের কাছ থেকে নিও)
- ফ্রি পোস্ট করো গ্রুপে, বন্ধুবান্ধবদের ইনবক্স করো
- ক্রেতা আসলে প্রোডাক্ট সাপ্লায়ারকে অর্ডার পাঠাও
❓লাভ কত হতে পারে?
প্রতি প্রোডাক্টে ২০০–৩০০ টাকা লাভ ধরো, দিনে যদি ৫টা সেল হয়, তাহলে
৩০০ × ৫ = ১৫০০ টাকা/দিন × ৩০ = মাসে ৪৫,০০০ টাকা!
❓ডেলিভারি কে করবে?
Pathao, RedX, Steadfast — এসব লোকাল কুরিয়ার সিস্টেম এখন ড্রপশিপিংয়ের জন্য পারফেক্ট।
তুমি শুধু অর্ডার দিলেই হবে, তারা পৌঁছে দিবে।
❓টাকা পাবে কেমনে?
সাপ্লায়ার প্রোডাক্ট ডেলিভারি করে টাকা পাবে, তারপর তোমাকে কমিশন বিকাশ/নগদে পাঠিয়ে দিবে।
✔️ সংক্ষেপে বললে:
তোমার কোনো মাল নাই, স্টক নাই — শুধু অনলাইনে ছবি পোস্ট করো, অর্ডার নাও, আর লাভের টাকা পকেটে ঢোকাও।
শুরুতে ছোটভাবে শুরু করো, দিনে ১টা অর্ডার এলেও সেটা তোমার জন্য গর্বের!
আরো পড়ুন: Rank Math Pro Free Download: আপনি কি প্রস্তুত? আজই ডাউনলোড করুন


শুরু কোথা থেকে করবো?
১. আগ্রহের জায়গা খুঁজে বের করো
২. YouTube-এ শেখো
৩. ১ সপ্তাহ সময় দাও প্র্যাকটিসে
৪. Facebook, WhatsApp বা Fiverr-এ কাজ খুঁজো
৫. কনফিডেন্স নিয়ে শুরু করো
মনে রাখো:
✅ আয় মানেই শুধু টাকা না
✅ শেখার পাশাপাশি ইনকাম কর
✅ সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগাও
✅ ভুল করলে ভয় না পেয়ে আবার চেষ্টা করো
শেষ কথা – ছাত্র অবস্থায় ইনকাম, ভবিষ্যতের শুরু
✅ এই ছিলো ছাত্রজীবনে ইনকামের ৭টা রিয়েল, সিম্পল আর স্ট্র্যাটেজিক উপায়!
তুমি চাইলে আজ থেকেই এর যেকোনো একটা শুরু করতে পারো।
আর মনে রাখো, ছাত্র অবস্থায় ইনকাম মানে শুধু টাকা না—ভবিষ্যতের পথ তৈরির শুরু।
তুমি যদি আজ একটু কষ্ট করো, শিখো, কাজে লাগাও — তাহলে শুধু আজকের খরচ না, বরং কাল তোমার স্বাধীন জীবন শুরু হবে।
তাই দেরি না করে আজ থেকেই শুরু করো। এই ৭টা উপায়ের যেকোনো একটা ট্রাই করো। ইনশাআল্লাহ্ ভালো কিছু হবেই।
✔️ তুমি কোন উপায়টা বেছে নিচ্ছো? নিচে কমেন্ট করে জানাও। দরকার হলে আমি তোমাকে পারসোনাল গাইডলাইন দিয়েও হেল্প করবো!