৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে ৫টি দুর্দান্ত স্মার্টফোন

আপনি কি ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে একটি দুর্দান্ত স্মার্টফোন খুঁজছেন?
তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য একদম পারফেক্ট!

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

বর্তমান বাজারে স্মার্টফোন মানেই শুধু চমৎকার ডিজাইন নয়—পারফরম্যান্স, ক্যামেরা কোয়ালিটি, ডিসপ্লের অভিজ্ঞতা এবং ব্যাটারির স্থায়িত্ব—সব কিছু মিলিয়ে একটি স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

এই বাজেটে আপনি যে পাঁচটি স্মার্টফোন কিনতে পারেন, তা শুধু দামের দিক থেকে নয়, ফিচার ও ব্যবহারিক দিক থেকেও অসাধারণ। আমি এখানে তুলে ধরছি এমন পাঁচটি সেরা ফোনের তালিকা, যেগুলো এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি আলোচনা এবং প্রশংসা পাচ্ছে।

আরো পড়ুন: All Mobile Brand List in Bangladesh: কোন ব্রান্ডের ফোন সবচেয়ে ভালো

৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে ৫টি দুর্দান্ত স্মার্টফোন

চলুন, দেখে নেওয়া যাক এই প্রাইস রেঞ্জের সেরা পাঁচটি স্মার্টফোন—যেগুলো আপনার বাজেটের সাথেও খাপ খায় এবং প্রিমিয়াম ফিলও দেয়।

1️⃣ Nothing Phone 3 (28GB ভার্সন) – স্টাইল, স্পিড আর স্মার্টনেসের মিক্সড আপ প্যাকেজ!

৩০-৩৫ হাজার টাকার মধ্যে যদি একটা ওভারঅল পারফেক্ট স্মার্টফোন খুঁজে থাকেন, তাহলে Nothing Phone 3 (28GB ভার্সন) আপনার লিস্টের একদম টপে থাকা উচিত! এই ফোনটি শুধু হাই-এন্ড স্পেকসই নয়, ডিজাইন ও পারফরম্যান্সের দিক থেকেও ফুল প্যাকেজ।

✔️ ডিজাইন: ইউনিক অ্যান্ড প্রিমিয়াম

ডিজাইনটা নিয়ে সবার মত আলাদা হলেও, এটা মেনে নিতে হবে—Nothing Phone 3 দেখতে কিন্তু আসলেই অন্যরকম! সিমেট্রিকাল বেজেল আর ক্লাসি ব্যাক ডিজাইনের কম্বোটা চোখে লেগে থাকার মতো।

✔️ ডিসপ্লে: দেখলেই প্রেমে পড়বেন

এতে আছে ১২০Hz রিফ্রেশ রেটের AMOLED প্যানেল—মসৃণ স্ক্রলিং, ঝকঝকে কালার, আর দুর্দান্ত ব্রাইটনেস সবকিছুর সাথেই মানিয়ে যায়। গেমিং হোক বা মুভি, ভিজ্যুয়াল এক্সপেরিয়েন্স হবে এক কথায় রাজকীয়।

✔️ প্রসেসর: গেমারদের জন্য স্বপ্নের স্পিড

Snapdragon 7s Gen 3—নাম শুনলেই বোঝা যায়, এটা কোনো সাধারণ চিপ নয়। যারা PUBG বা COD মোবাইল খেলেন, তারা এতে ৯০ FPS পর্যন্ত পারফরম্যান্স পেতে পারেন! হ্যাং-ল্যাগের দিন শেষ!

✔️ ইউআই: Nothing-এর স্টাইলিশ সিম্প্লিসিটি

এর Nothing OS সত্যিই “Nothing like others”! ক্লিন, দ্রুত এবং ইউজার-ফ্রেন্ডলি। অ্যান্ড্রয়েড বেসড হলেও এর ফ্লুইডিটি আলাদা লেভেলের।

✔️ ক্যামেরা: মোবাইল ফটোগ্রাফির পরবর্তী অধ্যায়

ফোনটিতে রয়েছে:

  • ৫০ MP মেইন ক্যামেরা
  • ৫০ MP টেলিফটো লেন্স (২x অপটিক্যাল জুম)
  • অল্ট্রাওয়াইড সেন্সর
  • আর সামনে আছে ৩২ MP সেলফি ক্যামেরা

চাইলেই তুলতে পারবেন দূরের কোনো অবজেক্ট, বা ফেসবুকে পোস্ট করার মতো ক্লিয়ার পোর্ট্রেট!

✔️ ব্যাটারি ও চার্জিং: পাওয়ারহাউস উইথ স্পিড

৫০০০ mAh ব্যাটারি দিব্যি টিকে যায় একদিনেরও বেশি। সঙ্গে আছে ৫০W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট, যদিও বক্সে চার্জার নেই—তবে আলাদা কিনে নিলে পাওয়ার কমপ্লেইন থাকবে না।

❓কেন নেবেন Nothing Phone 3?

  • যারা গেমিং, ক্যামেরা, ইউজার এক্সপেরিয়েন্স—সবকিছুর একটা ব্যালেন্স চান
  • যারা প্রিমিয়াম ডিজাইনের ফোন ব্যবহার করতে চান মাঝারি বাজেটে
  • যারা দ্রুত আপডেট ও ক্লিন ইউআই প্রেফার করেন
Bottom line? এটি নিঃসন্দেহে ৩০-৩৫ হাজার টাকায় ২০২৫ সালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার ফোন।

আরো পড়ুন: বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন .কাজ করা খুব সোজা

৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার মোবাইল

2️⃣ Redmi Note 14 Pro Plus – পাওয়ার ও পারফরম্যান্সের সিমফোনি!

যদি আপনি শক্তিশালী হার্ডওয়্যার চান, আবার বাজেটেও থাকতে চান—তাহলে Redmi Note 14 Pro Plus হতে পারে আপনার জন্য পারফেক্ট মিড-রেঞ্জ গেমিং বিস্ট!

✔️ ডিসপ্লে: চোখ ধাঁধানো AMOLED

এই ফোনে আপনি পাচ্ছেন ১২২Hz AMOLED ডিসপ্লে—আর সেইসাথে ৩০০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস। রোদে দাঁড়িয়ে ভিডিও দেখলেও কোনো সমস্যা নেই, সবকিছু ঝকঝকে ক্লিয়ার। স্ক্রলিং, সোশ্যাল মিডিয়া বা নেটফ্লিক্স—সবই হবে এক্সট্রা স্মুথ।

✔️ প্রসেসর: Snapdragon-এর রকস্টার

প্রসেসর হিসেবে আছে Qualcomm Snapdragon 7s Gen 3—এই চিপসেটটি গেমিং, মাল্টিটাস্কিং ও হেভি অ্যাপ ইউজের জন্য এক কথায় দুর্দান্ত। আপনি যদি গেমার হন বা ফোনে ভারী কাজ করেন, এটা সহজেই সামলাতে পারবে।

✔️ ক্যামেরা: ২০০MP-এর দানবীয় সেন্সর

এই ফোনে রয়েছে:

  • ২০০MP প্রাইমারি ক্যামেরা – যা আপনার প্রতিটি শটকে দেবে সুপার ডিটেইল।
  • ৮MP আল্ট্রাওয়াইড ক্যামেরা – গ্রুপ ফটো বা ল্যান্ডস্কেপের জন্য আদর্শ।
  • ২০MP ফ্রন্ট ক্যামেরা – যারা সেলফি ও ভিডিও কল করে, তাদের জন্য একদম পারফেক্ট।

তবে হ্যাঁ, ক্যামেরা প্রসেসিং কিছুটা Nothing Phone 3-এর তুলনায় সোজাসাপ্টা। কিন্তু যারা র ফটো বা এডিটিং করে, তাদের জন্য এটা বরং সুবিধাজনক।

✔️ ব্যাটারি ও চার্জিং: টেকসই ব্যাকআপ

পাওয়ার সেকশনে আছে ৫১০০ mAh ব্যাটারি—অনায়াসে একদিন পার। সাথে ১২W চার্জার থাকলেও, আপনি চাইলে ফাস্ট চার্জার ব্যবহার করে আরও দ্রুত চার্জ করতে পারবেন।

❓কেন বেছে নেবেন Redmi Note 14 Pro Plus?

  • আপনি যদি গেমিং-ফোকাসড হাই-পারফরম্যান্স ফোন চান
  • বিশাল ক্যামেরা সেন্সরের ভক্ত হন
  • একটা সুপার-ব্রাইট ডিসপ্লে চান যা আউটডোরেও অসাধারণ
সংক্ষেপে বললে: যারা গেম ও ফটোগ্রাফি দুটোতেই বাজিমাত করতে চান—তাদের জন্য এই ফোনটা হচ্ছে শক্তিশালী আর স্মার্ট অপশন

আরো পড়ুন: ফ্রি লটারী খেলে টাকা ইনকাম: ২০২৫ সালে কিভাবে সহজে টাকা আয় করবেন?

3️⃣ Motorola Moto A60 Fusion – ভিন্ন রুচির জন্য, ভিন্ন স্টাইলের বাজিমাত!

Redmi আর Nothing তো সবাই দেখছে… কিন্তু আপনি যদি একটু আউট অফ দ্য ট্রেন্ড কিছু চান, তাহলে Motorola Moto A60 Fusion একদম টপ ক্লাস অপশন হতে পারে। স্টাইল, স্পেকস আর ব্যাটারির দিক থেকে এটা একেবারে আন্ডাররেটেড কিং!

✔️ ডিজাইন + ডিসপ্লে: ক্লাস আর কমফোর্ট একসাথে

এই ফোনের ডিজাইন এক কথায় luxury feels only!

  • এর ভিগান লেদার ফিনিশ পেছনে ধরলেই প্রিমিয়াম লাগে
  • সাথে কোয়াড কার্ভড AMOLED ডিসপ্লে – একদম বাটার স্মুথ
  • ৪৫০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস – এই ব্রাইটনেসে ইনডোর-আউটডোর কোনো সমস্যা নেই

পাতলা, হালকা এবং হাতে একদম পারফেক্ট ফিট – এটা হাতে নিয়ে আরেকটা ফোন ধরতেই ইচ্ছে করবে না!

✔️ প্রসেসর: MediaTek-এর চমক

প্রসেসর হিসেবে আছে Dimensity 7300—অনেকেই ভাবে MediaTek মানেই স্লো, কিন্তু ভাই, এই চিপটা Snapdragon 7s Gen 3-এর সমতুল্য পারফরম্যান্স দেয়! গেম, নেট ব্রাউজিং, বা ভারি মাল্টিটাস্কিং – সবই দিব্যি চালায়।

✔️ ক্যামেরা: এক কথায় অ্যান্ডারডগ চ্যাম্প

  • ৫০MP প্রাইমারি ক্যামেরা – ডে লাইট শটে দারুণ
  • ১৩MP আল্ট্রাওয়াইড – আরো বেশি ক্যাপচার
  • ৩২MP ফ্রন্ট ক্যামেরা – ইনস্টা রেডি সেলফি!

রঙ, শার্পনেস আর ন্যাচারাল টোনে এটি অনেক সময় Redmi Note 14 Pro Plus-এর থেকেও এগিয়ে।

✔️ ব্যাটারি ও চার্জিং: পাওয়ারহাউস প্লাস

  • ৫৫০০ mAh ব্যাটারি – গেমার, স্ট্রীমার, ওয়ার্কহোলিক… সবার জন্য সাপোর্ট
  • ৬৮W সুপার ফাস্ট চার্জিং – চা বানাতে বানাতেই ৫০% চার্জ!

❓কেন নজর দেবেন Moto A60 Fusion-এর দিকে?

  • যারা একটু ব্র্যান্ড ভিন্নতা খুঁজছেন
  • যারা স্টাইলিশ, হালকা ফোন চান
  • যারা চাইছেন ক্যামেরা + ডিসপ্লে + চার্জিং সব এক ছাদের নিচে
হ্যাঁ, রিভিউ এখনো পুরোপুরি আসে নি, তাই আমি বলবো—একটু ওয়েট করা স্মার্ট ডিসিশন হবে। তবে এখন পর্যন্ত যা দেখা গেছে, এটা হতে পারে ২০২৫ সালের সবচেয়ে অবমূল্যায়িত হিডেন জেম ফোন!

আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম এবার হবেই: রইলো ১০ উপায়, লাগবেনা অভিজ্ঞতা

4️⃣ iQOO Z10 5G – বাজেট ফাইটার, ব্যাটারি মনস্টার!

পারফরম্যান্স ও পাওয়ার—এই দুইটার কম্বিনেশন চাইলে, iQOO Z10 5G যেন এই বাজেট সেগমেন্টে সুপারম্যান ইন ডিজগাইস! কম দামে অনেক বেশি কিছু দিচ্ছে এই ফোনটি।

✔️ ডিসপ্লে: একবার দেখলেই চোখে লাগবে

১২০Hz রিফ্রেশ রেটের AMOLED প্যানেল—মানে স্ক্রলিং, সোশ্যাল মিডিয়া, গেম—সবই স্মুথ এক্সপেরিয়েন্স।
আর ৫০০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস—সানলাইটেও স্ক্রিন দেখতে কষ্ট হবে না। Netflix & Chill? Absolutely yes!

✔️ প্রসেসর: পারফর্মেন্সে একচুল কম নয়

Snapdragon 7s Gen 3 – এই চিপসেট এখনকার মিড-রেঞ্জ রাজা। গেমিং, মাল্টিটাস্কিং, হাই ইউজের জন্য একেবারে পারফেক্ট।
তাই বাজেট কম হলেও পারফরম্যান্সে কোনো আপস নেই।

✔️ ক্যামেরা: কাজের জিনিস, দেখিয়ে নয়

  • ৫০MP মেইন ক্যামেরা
  • ২MP ডেপথ সেন্সর
  • ৩২MP ফ্রন্ট ক্যামেরা

হ্যাঁ, ক্যামেরা একটু সাধারণ মানের, কিন্তু ভালো আলোতে রেজাল্ট একেবারে খারাপ না। সেলফির ক্ষেত্রেও সামনে দেওয়া ৩২MP ক্যামেরা মোটামুটি ভালোই কাজ দেয়।

✔️ ব্যাটারি ও চার্জিং: ব্যাটারি মানেই iQOO Z10

এটা হল ফোনটার killer feature:

  • ৭৩০০ mAh ব্যাটারি—একদিন না, প্রায় দুই দিন টানা চলবে
  • ৯০W সুপার ফাস্ট চার্জিং—১০ মিনিটেই বেশ খানিকটা চার্জ!

যারা ফোনে গেমিং, ব্রাউজিং, মুভি দেখা, ক্লাস, বা কাজ—সব একসাথে করেন, তাদের জন্য এই ব্যাটারি লিটারেল লাইফসেভার!

❓কেন কিনবেন iQOO Z10 5G?

  • বাজেটে সেরা Snapdragon চিপসেট পেতে
  • যারা একবার চার্জ দিয়ে অনেকক্ষণ ব্যবহার করতে চান
  • যারা গেমিং আর মিডিয়া কনসাম্পশনে বেশি থাকেন
Bottom line? iQOO Z10 5G মানে হচ্ছে — কম দামে বেশি পাওয়ার, দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফ, আর পারফরম্যান্সে হাল ছাড়ে না।

5️⃣ Samsung Galaxy A36 – Samsung ভক্তদের জন্য স্টেবিলিটি উইথ স্টাইল

Samsung মানেই অনেকের চোখে বিশ্বাসযোগ্যতা আর সফটওয়্যার সাপোর্টে নম্বর ওয়ান। আপনি যদি সেই ক্যাম্পে পড়েন, তাহলে Galaxy A36 হতে পারে আপনার জন্য বেস্ট ব্র্যান্ডেড ব্যালেন্সড পছন্দ—হ্যাঁ, দামে একটু ছাড় দিতে হতে পারে, তবে রিটার্ন একদম সলিড।

✔️ ডিসপ্লে: সুপার অ্যামোলেড ম্যাজিক

Samsung-এর নিজস্ব Super AMOLED ডিসপ্লে, সাথে ১২০Hz রিফ্রেশ রেট—মানে স্ক্রিনে প্রতিটি জিনিস হবে ঝকঝকে, রিচ কালার আর মসৃণ এক্সপেরিয়েন্স।
Netflix, YouTube বা Reel—সবই লাগবে চোখে শান্তির মতো।

✔️ প্রসেসর: ডে-টু-ডে ইউজের জন্য যথেষ্ট

Snapdragon 6Z3—এটি হয়তো এই তালিকার সবচেয়ে পাওয়ারফুল চিপ নয়, কিন্তু নরমাল ইউজার, যারা সোশ্যাল মিডিয়া, ইউটিউব, লাইট গেম খেলে, তাদের জন্য একদম সঠিক।
গেমিং-ফোকাসড ইউজার হলে হয়তো অন্য অপশন ট্রাই করা ভালো।

✔️ ক্যামেরা: ইউটিউব এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য

  • ৫০MP মেইন ক্যামেরা
  • ৮MP আল্ট্রাওয়াইড
  • ৫MP ম্যাক্রো লেন্স
  • ১২MP ফ্রন্ট ক্যামেরা

আর মজার ব্যাপার? 4K ভিডিও রেকর্ডিং সাপোর্ট করে। যারা ভিডিও ব্লগ বা ইনস্টাগ্রাম কনটেন্ট বানান, তাদের জন্য এটি দারুণ একটি বাজেট ফ্রেন্ডলি প্যাকেজ।

✔️ ব্যাটারি ও চার্জিং: মানসম্মত + ফাস্ট

  • ৫০০০ mAh ব্যাটারি – রেগুলার ইউজে দিব্যি একদিন চলে
  • ৪৫W ফাস্ট চার্জিং – তবে চার্জার আলাদা করে কিনতে হবে (Samsung তো জানেই প্রিমিয়াম ইউজার কাকে বলে )

✔️ সফটওয়্যার আপডেট: এখানেই Samsung unbeatable

Samsung দিচ্ছে ৬টি বড় আপডেট + সিকিউরিটি প্যাচ—মানে এই ফোন কিনলে আপনি পরবর্তী কয়েক বছর ধরে লেটেস্ট ফিচার এবং নিরাপত্তা আপডেট পেয়ে যাবেন।

❓কে নেবে Galaxy A36?

  • যারা Samsung-এ বিশ্বাস রাখেন
  • যারা গেমার না, বরং স্টেবিল, সফিস্টিকেটেড ফোন চান
  • যারা ভিডিও বানান, YouTube/Instagram করেন
  • যারা লং-টার্ম সাপোর্টে গুরুত্ব দেন
Bottom Line? Galaxy A36 হচ্ছে সেই ফোন যেটা আপনি বছর দুয়েক পরেও চালিয়ে যেতে পারবেন চোখ বুজে—বিশেষ করে যদি আপনি “Samsung ছাড়া ফোন চিন্তাই করি না” দলের কেউ হন।

আরও পড়ুন : ২০২৫ সালে মাসে ৫ হাজার ডলার প্যাসিভ ইনকাম অর্জন করার ৭ উপায়

শেষ কথা: কোন ফোনটা আপনার জন্য সেরা?

আজকের স্মার্টফোন বাজারে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে ভালো ফোন খুঁজে পাওয়া কঠিন কাজ না—কিন্তু সঠিক ফোন বেছে নেওয়াটাই আসল চ্যালেঞ্জ! আমরা এখানে পাঁচটি দুর্দান্ত ফোনের কথা বলেছি, যেগুলো সব দিক দিয়েই নিজ নিজ জায়গায় শক্তিশালী।

  • Nothing Phone 3Redmi Note 14 Pro Plus—তাদের ব্যালেন্সড পারফরম্যান্স, দুর্দান্ত ইউআই এবং সলিড ক্যামেরা পারফরম্যান্স দিয়ে যেকোনো ইউজারের মন জয় করতে সক্ষম।
  • আপনি যদি দীর্ঘ ব্যাটারি ব্যাকআপ চান, বারবার চার্জ দিতে বিরক্ত হন—তাহলে iQOO Z10 5G আর Moto A60 Fusion হবে আপনার সেরা বন্ধু।
  • আর যদি আপনি Samsung-এর দীর্ঘমেয়াদী সফটওয়্যার আপডেট, ব্র্যান্ড ভ্যালু আর স্ট্যাবিলিটি চান—তাহলে Galaxy A36 আপনাকে হতাশ করবে না।

এক কথায়, আপনার ব্যবহারিক প্রয়োজন, পছন্দের ব্র্যান্ড আর প্রিয় ফিচার অনুযায়ী বেছে নিন আপনার পরবর্তী স্মার্টফোন।

✔️ তাহলে, এখন আপনার পালা — কোন ফোনটি আপনার সবচেয়ে ভালো লেগেছে? নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন!
আর পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না—হয়তো তারাও তাদের পারফেক্ট ফোনটা এখানেই খুঁজে পাবে।

Juger Alo Google Newsযুগের আলো’র সর্বশেষ খবর পেতে গুগল নিউজ অনুসরণ করুন

Leave a Comment