লাগবেনা জিডির কপি, ফি দিয়েই তোলা যাবে হারানো এনআইডি কার্ড। হ্যাঁ আমি সত্যিই বলছি — এখন থেকে হারানো জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পুনরায় তোলার জন্য আর জিডি কপি লাগবে না — আপনি সরাসরি অনলাইন থেকে আবেদন করে বিকাশের মাধ্যমে নির্ধারিত ফি জমা দিলেই নতুন কার্ড পেতে পারেন, জানিয়েছেন এনআইডির সিস্টেম এনালিস্ট মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম।
বাংলাদেশে প্রতিটি নাগরিকের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) এখন শুধু পরিচয়ের মাধ্যম নয়, বরং জীবনের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ কাজে অপরিহার্য ডকুমেন্ট। ব্যাংক একাউন্ট খোলা, পাসপোর্ট তৈরি, সিম নিবন্ধন, সম্পত্তি কেনাবেচা, ভোট দেওয়া কিংবা অনলাইনে বিভিন্ন সরকারি সেবা নেওয়ার জন্য এনআইডি লাগবেই।
তবে অনেক সময় কারও এনআইডি হারিয়ে যায়, ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা তথ্য পরিবর্তনের দরকার পড়ে। আগে যেখানে হারানো আইডি কার্ড তুলতে থানায় জিডি করতে হতো, এখন আর সেই ঝামেলা নেই। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী ফি পরিশোধ করলেই হারানো NID পুনরুদ্ধার করা সম্ভব ✅। আর যারা নতুন করে এনআইডি করতে চান, তারা ১৬ বছর পূর্ণ হলেই সহজ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে পারবেন।
চলুন জেনে নেয়া যাক- হারানো আইডি কার্ড কীভাবে তোলা যায়, কী ফি দিতে হয়, ১৬ বছর বয়সীদের জন্য নতুন এনআইডি করার নিয়ম, অনলাইনে আবেদনের সময় কী কী ভুল এড়িয়ে চলা উচিত এবং ভবিষ্যতের আপডেটগুলো।
আরো পড়ুন: শুধু ৫ মিনিটে টিন সার্টিফিকেট! নতুনদের জন্য সম্পূর্ণ এবং সহজ গাইড
হারানো আইডি কার্ড নিয়ে নতুন নিয়ম (২০২৫ আপডেট)
আগে এনআইডি কার্ড হারিয়ে গেলে থানায় গিয়ে জিডি করতে হতো। সেই জিডির কপি দেখিয়ে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করলে পুনঃপ্রদান করা হতো নতুন কার্ড। কিন্তু এখন আর সেই ঝামেলা নেই।
নতুন নিয়ম অনুযায়ী:
- এনআইডি হারালেও জিডি লাগবে না
- নির্দিষ্ট ফি প্রদানের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করে নতুন কার্ড পাওয়া যাবে
- ১৬ বছর পূর্ণ হলেই নতুনভাবে এনআইডি নিবন্ধন করা যাবে
কেন এই পরিবর্তন আনা হলো?
- নাগরিকদের সময় ও অর্থ সাশ্রয়
- অনলাইন সেবা সহজীকরণ
- সরকারি সেবা ডিজিটালাইজেশনের অংশ হিসেবে নতুন পদক্ষেপ
- অপ্রয়োজনীয় ভোগান্তি কমানো
➡️ নির্বাচন কমিশনের এই পরিবর্তন মূলত নাগরিকদের আরও সহজ ও নিরাপদ সেবা দেওয়ার উদ্দেশ্যেই নেওয়া হয়েছে।
আরো পড়ুন: যেভাবে বাতিল করবেন টিন সার্টিফিকেট– অনলাইন ও অফলাইন প্রক্রিয়া, কাগজপত্র ও পূর্ণাঙ্গ গাইড
আরও পড়ুন
হারানো আইডি কার্ড পুনরুদ্ধারের নিয়ম
হারানো এনআইডি বা ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে উত্তোলন করতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:
ধাপ ১: অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ
➡️ ভিজিট করুন: services.nidw.gov.bd
ধাপ ২: লগইন বা নতুন একাউন্ট তৈরি
- আগে একাউন্ট থাকলে লগইন করুন
- না থাকলে NID নাম্বার, জন্মতারিখ ও মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে নতুন একাউন্ট তৈরি করুন
ধাপ ৩: “Reissue” অপশন নির্বাচন
- মেনু থেকে “Reissue” বেছে নিন
- হারানো আইডি কার্ডের তথ্য প্রদান করুন
ধাপ ৪: ফি প্রদান
- নতুন কার্ড ইস্যুর জন্য নির্দিষ্ট ফি দিতে হবে
- বিকাশ, নগদ, রকেট বা কার্ডের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করা যাবে
ধাপ ৫: কার্ড সংগ্রহ
- আবেদন অনুমোদনের পর নতুন NID কার্ড প্রস্তুত হবে
- নির্দিষ্ট সময়ে স্মার্ট কার্ড অথবা লেমিনেটেড কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন
আরো পড়ুন: গোপনে গোপনে ইনকাম: ফোনে এই ৭টি Apps ইন্সটল করলেই চালু হবে টাকার খেলা! (২০২৫)
হারানো আইডি কার্ডের অনলাইন কপি নেওয়ার নিয়ম
এখন অনলাইনে আবেদন করার পর আপনার এনআইডির একটি অস্থায়ী কপি ডাউনলোড করার সুযোগও রয়েছে। এটি সাধারণত PDF ফরম্যাটে পাওয়া যায় এবং প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করা যায়।
অনলাইন কপি পেতে যা লাগবে:
- পুরোনো এনআইডি নাম্বার
- জন্ম তারিখ
- নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর
- ফি প্রদানের রসিদ
হারানো এনআইডি কার্ড পুনঃপ্রদানের সার্ভিস
ধাপ | কী করতে হবে | কত সময় লাগবে | ফি প্রদানের মাধ্যম |
---|---|---|---|
১ | ওয়েবসাইটে লগইন | ২-৩ মিনিট | – |
২ | Reissue ফর্ম পূরণ | ৫ মিনিট | – |
৩ | অনলাইনে ফি প্রদান | ২ মিনিট | বিকাশ, নগদ, কার্ড |
৪ | আবেদন অনুমোদন | ৭-১০ কার্যদিবস | – |
৫ | নতুন কার্ড সংগ্রহ | সাধারণত ২-৪ সপ্তাহ | ইসি অফিস থেকে |
হারানো এনআইডি কার্ড পুনরুদ্ধারের ফি
এখন হারানো আইডি কার্ড তুলতে নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়। নিচে টেবিলে বিস্তারিত দেওয়া হলো:
কার্ডের ধরন | ফি (টাকা) | সময়সীমা | মন্তব্য |
---|---|---|---|
লেমিনেটেড কার্ড | ২০০ টাকা | সাধারণ ডেলিভারি (৩০ দিন) | সহজলভ্য |
স্মার্ট কার্ড | ৫০০ টাকা | সাধারণ ডেলিভারি (৪৫ দিন) | বর্তমানে সর্বাধিক প্রচলিত |
এক্সপ্রেস সার্ভিস | ১,০০০ টাকা+ | ১০–১৫ দিনের মধ্যে | নির্দিষ্ট এলাকায় প্রযোজ্য |
➡️ পেমেন্ট করার সময় একটি ডিজিটাল রিসিপ্ট পাবেন। সেটি সংরক্ষণ করতে হবে, কারণ পরবর্তী ধাপে এটি লাগতে পারে।
আরো পড়ুন: টেলিটক মিনিট অফার : সর্বশেষ মিনিট প্যাক, কোড ও ব্যালেন্স চেক করার সহজ গাইড
জরুরি যোগাযোগ তথ্য
অনেক সময় অনলাইন আবেদনের সময় সমস্যায় পড়া স্বাভাবিক। এজন্য নির্বাচন কমিশন হেল্পডেস্ক চালু রেখেছে।
- হেল্পলাইন নম্বর: ১০৫ (সরকারি কল সেন্টার)
- নির্বাচন কমিশন অফিস: +8802-55007277
- ইমেইল: [email protected]
- অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: https://nidw.gov.bd
➡️ যেকোনো সমস্যায় সরাসরি উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।
আরো পড়ুন: এই অ্যাপ ইনস্টল করলেই মিলবে চাকরির মতো বেতন! ঘরে বসে আয় শুরু করুন আজই
অনলাইন আবেদন করার সময় সাধারণ ভুল ❌
অনেকেই আবেদনের সময় কিছু ভুল করে বসেন, ফলে আবেদন বাতিল বা বিলম্ব হয়। যেমন:
- ভুল মোবাইল নম্বর বা ইমেইল দেওয়া
- স্ক্যান করা ছবি বা কাগজপত্র ঝাপসা আপলোড করা
- একই তথ্য একাধিকবার ভুল করে দেওয়া
- ফি জমা দেওয়ার পর রিসিপ্ট ডাউনলোড না করা
টিপস:
- আবেদন করার আগে সব তথ্য একবার যাচাই করুন।
- ছবি ৩০০KB এর মধ্যে এবং পরিষ্কার হতে হবে।
- ফি জমার রিসিপ্ট সংরক্ষণ করে রাখুন।
১৬ বছর পূর্ণ হলে NID নিবন্ধনের নিয়ম
যারা নতুন করে NID করতে চান, তাদের বয়স অবশ্যই ১৬ বছর হতে হবে। এই বয়সে পৌঁছালেই তারা সহজ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে পারবেন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- জন্মনিবন্ধন সনদ
- এসএসসি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
- বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র
- ছবি (পাসপোর্ট সাইজ, নির্ধারিত ব্যাকগ্রাউন্ডে)
ফি
- প্রথমবার জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধনের জন্য কোনো ফি দিতে হয় না ✅
- তবে হারিয়ে গেলে বা পুনরায় করতে চাইলে উপরোক্ত ফি প্রযোজ্য হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
- নিকটস্থ উপজেলা নির্বাচন অফিসে যান।
- নির্ধারিত ফর্ম পূরণ করুন।
- বায়োমেট্রিক তথ্য (ছবি, আঙুলের ছাপ, চোখের স্ক্যান) দিন।
- রিসিপ্ট সংগ্রহ করুন।
- নির্ধারিত সময় পর NID সংগ্রহ করুন।
আরো পড়ুন: আপনি জানেন কি? ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে টাকা আয় করা সম্ভব — ৯৯% মানুষই জানে না!
আবেদন ট্র্যাকিং ও ডেলিভারি সময়
- আবেদন করার পর আপনি ট্র্যাকিং আইডি পাবেন।
- NID সেবা পোর্টাল এ গিয়ে ট্র্যাকিং অপশনে নম্বর দিলে আপনার কার্ডের বর্তমান অবস্থা জানতে পারবেন।
- বর্তমানে গড় সময়:
- লেমিনেটেড কার্ড: ৩০ কার্যদিবস
- স্মার্ট কার্ড: ৪৫ কার্যদিবস
- এক্সপ্রেস সার্ভিস: ১০–১৫ কার্যদিবস
সতর্কতা ও নিরাপত্তা টিপস
- আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র কখনো অন্যের হাতে অযথা দেবেন না।
- অনলাইন কপি ডাউনলোড করলে কম্পিউটার/মোবাইলে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডারে রাখুন।
- কোনো এজেন্ট বা দালালের কাছে যাবেন না, সবকিছু নিজে অনলাইনে করুন।
- জন্মতারিখ বা নাম পরিবর্তনের মতো বড় সংশোধনী আগে ভালোভাবে যাচাই করুন।
ভবিষ্যৎ আপডেট ও আধুনিক সেবা
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ধীরে ধীরে NID সেবা আরও ডিজিটালাইজ করছে। ভবিষ্যতে:
- মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে NID সেবা পাওয়া যাবে।
- অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন, ট্র্যাকিং এবং ডিজিটাল NID ডাউনলোড সহজ হবে।
- বায়োমেট্রিক আপডেট (আঙুল/চোখের স্ক্যান) নিয়মিতভাবে আপডেট করার সুবিধা যুক্ত হবে।
হারানো আইডি কার্ড ও নতুন NID সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন ১: হারানো NID কার্ডের জন্য কি থানায় জিডি করতে হবে?
উত্তর: না, ২০২৫ সালের নতুন নিয়ম অনুযায়ী আর জিডি করার প্রয়োজন নেই। এখন অনলাইনে ফি প্রদান করে সরাসরি নতুন NID কার্ড পাওয়া সম্ভব।
প্রশ্ন ২: হারানো NID অনলাইনে কীভাবে পুনরুদ্ধার করা যায়?
উত্তর: প্রথমে NID সেবা পোর্টাল এ প্রবেশ করতে হবে। তারপর লগইন বা নতুন একাউন্ট তৈরি করতে হবে। “Reissue NID” অপশন নির্বাচন করে হারানো কার্ডের তথ্য প্রদান করতে হবে। নির্ধারিত ফি প্রদান করার পর আবেদন অনুমোদিত হলে নতুন কার্ড সংগ্রহ করা যাবে।
প্রশ্ন ৩: হারানো NID পুনরুদ্ধারের জন্য কত ফি দিতে হবে?
উত্তর: লেমিনেটেড কার্ডের জন্য ফি ২০০ টাকা এবং স্মার্ট কার্ডের জন্য ফি ৫০০ টাকা। এক্সপ্রেস সার্ভিস প্রযোজ্য হলে ১,০০০+ টাকা হতে পারে।
প্রশ্ন ৪: প্রথমবারের জন্য NID করার বয়স সীমা কত?
উত্তর: ১৬ বছর পূর্ণ হলেই নাগরিক নতুন এনআইডি করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
প্রশ্ন ৫: প্রথমবার NID করার জন্য কী কী কাগজপত্র লাগবে?
উত্তর: জন্মনিবন্ধন সনদ, বাবা-মায়ের NID, পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং যদি থাকে তাহলে এসএসসি সার্টিফিকেট।
প্রশ্ন ৬: অনলাইনে আবেদন করার সময় সাধারণ ভুল কী কী?
উত্তর: অনেকেই ভুল মোবাইল নম্বর বা ইমেইল ব্যবহার করেন, ছবির মান ঠিক না রাখেন, ফি জমা দেওয়ার রিসিপ্ট সংরক্ষণ করেন না এবং তথ্য একাধিকবার ভুলভাবে পূরণ করেন।
প্রশ্ন ৭: হারানো NID কার্ডের ট্র্যাকিং কীভাবে করা যায়?
উত্তর: আবেদন করার পর একটি ট্র্যাকিং আইডি দেওয়া হয়। NID সেবা পোর্টাল এ ট্র্যাকিং অপশনে আইডি নম্বর দিয়ে কার্ডের বর্তমান অবস্থা দেখা সম্ভব।
প্রশ্ন ৮: নতুন NID কার্ড কত দিনে প্রস্তুত হয়?
উত্তর: লেমিনেটেড কার্ড সাধারণত ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে, স্মার্ট কার্ড ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে এবং এক্সপ্রেস সার্ভিসের ক্ষেত্রে ১০–১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রস্তুত হয়।
প্রশ্ন ৯: কার্ড হারালে কি অনলাইনে কপি নেওয়া যায়?
উত্তর: হ্যাঁ, আবেদন অনুমোদনের পর PDF ফরম্যাটে অস্থায়ী কপি ডাউনলোড করা যায়। তবে সরকারি বা ব্যাংকিং কাজে মূল কার্ডই প্রযোজ্য।
প্রশ্ন ১০: সাহায্য প্রয়োজন হলে কোথায় যোগাযোগ করবেন?
উত্তর: নাগরিকরা হেল্পলাইন ১০৫ এ কল করতে পারেন। এছাড়া নির্বাচন কমিশন অফিসের ফোন নম্বর +8802-55007277 এবং ইমেইল [email protected] তে যোগাযোগ করা যেতে পারে। অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে (https://services.nidw.gov.bd) আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়।
শেষ কথা
হারানো আইডি কার্ড এখন আর তুলতে জিডির ঝামেলা নেই, শুধু নির্ধারিত ফি জমা দিলেই পুনরায় NID পাওয়া যায়। পাশাপাশি, ১৬ বছর পূর্ণ হলেই প্রতিটি নাগরিক সহজ প্রক্রিয়ায় প্রথমবারের মতো এনআইডি পেতে পারেন।
এই আর্টিকেলে আমরা দেখলাম:
- হারানো NID পুনরুদ্ধারের ধাপসমূহ
- বর্তমান ফি ও ট্র্যাকিং ব্যবস্থা
- জরুরি যোগাযোগ ও সতর্কতা
- নতুন ভোটারদের নিবন্ধনের নিয়ম
- ভবিষ্যতের ডিজিটাল আপডেট
➡️ তাই আর দেরি কেন? যদি আপনার NID হারিয়ে যায় বা আপনি ১৬ বছর পূর্ণ করে থাকেন, তাহলে আজই অনলাইনে আবেদন করুন।
➡️ বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
লেখকের মন্তব্য:
প্রিয় বন্ধুরা, আমার লেখার মধ্যে যদি কোন ভাষাগত ভুলত্রুটি থাকে, তাহলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, আর লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। কারণ, হয়তো আপনার মতো অন্য কারো উপকারে আসতে পারে।
➡️ আর হ্যাঁ কোন সমস্যা হলে বা বুঝতে সমস্যা হলে অথবা কোন পরামর্শ থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। চেষ্টা করবো আপনার মুল্যবান মতামতের সদুত্তর দেয়ার। ধন্যবাদ ✨